এক ব্রিটিশ ওয়েবসাইটের খবর মোতাবেক, জিয়াওলি ও তার চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে এটাকে মাইগ্রেনের সমস্যা বলেই ভেবেছিলেন।
১৯ বছরের জিয়াওলি খাওয়ার জন্যই ব্যাঙটা কেটেছিলেন। ব্যাঙ কাটতে গিয়ে ছুরিতে হাত কেটে যায় তাঁর। এই ঘটনার কিছুদিন পরেই শুরু হয় প্রবল মাথা যন্ত্রণা।
মধ্যচিনের হুনান প্রদেশের চাংশা শহরের বাসিন্দা জিয়াওলি এর পর থেকে মাঝে মাঝেই অজ্ঞান হয়ে পড়তেন। প্রবল মাথা ব্যথার সঙ্গে দেখা দিতে থাকে স্মৃতিলোপ এবং কথা বলার সমস্যা। এক ব্রিটিশ ওয়েবসাইটের খবর মোতাবেক, জিয়াওলি ও তার চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে এটাকে মাইগ্রেনের সমস্যা বলেই ভেবেছিলেন।
কিন্তু সমস্যা উত্তরোত্তর বাড়তে থাকায় সেন্ট্রাল সাউথ ইউনিভার্সিটির জিয়াংগিয়া হাসপাতালে বিস্তারিত স্ক্যান করা হয় জিয়াওলির। এতে চিকিৎসকরা দেখতে পান, জিয়াওলির মাথায় বাস করছে প্রায় সাড়ে চার ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের এক ফিতেকৃমি।
নিউরোসার্জন ইয়াং ঝিকুয়ান এবং তাঁর টিম এক দুরূহ অস্ত্রোপচার করে মাত্র দু’মিনিটেই বের করে আনেন সেই ফিতেকৃমি। তাঁরা জানান, ফিতেকৃমি মস্তিষ্কে এমন কিছু বিষাক্ত বর্জ্য ত্যাগ করে, যা সমগ্র স্নায়ুতন্ত্রকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলতে পারে। প্রসঙ্গত, ফিতেকৃমি ইতর প্রাণীর দেহে বাড়ে এবং সুযোগ পেলেই তা মানুষকে সংক্রমিত করে। বিশেষ করে, মস্তিষ্কে এরা দ্রুত পৌঁছে যায়। চিকিৎসকরা বুঝতে পারেন, ব্যাঙ কাটার সময়ে ব্যাঙের শরীর থেকে ফিতেকৃমি হাতের কেটে যাওয়া অংশ দিয়েই জিয়াওলির দেহে প্রবেশ করে। তার পরে তা তার মস্তষ্কে পৌঁছায়।
১৯ বছরের জিয়াওলি খাওয়ার জন্যই ব্যাঙটা কেটেছিলেন। ব্যাঙ কাটতে গিয়ে ছুরিতে হাত কেটে যায় তাঁর। এই ঘটনার কিছুদিন পরেই শুরু হয় প্রবল মাথা যন্ত্রণা।
মধ্যচিনের হুনান প্রদেশের চাংশা শহরের বাসিন্দা জিয়াওলি এর পর থেকে মাঝে মাঝেই অজ্ঞান হয়ে পড়তেন। প্রবল মাথা ব্যথার সঙ্গে দেখা দিতে থাকে স্মৃতিলোপ এবং কথা বলার সমস্যা। এক ব্রিটিশ ওয়েবসাইটের খবর মোতাবেক, জিয়াওলি ও তার চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে এটাকে মাইগ্রেনের সমস্যা বলেই ভেবেছিলেন।
কিন্তু সমস্যা উত্তরোত্তর বাড়তে থাকায় সেন্ট্রাল সাউথ ইউনিভার্সিটির জিয়াংগিয়া হাসপাতালে বিস্তারিত স্ক্যান করা হয় জিয়াওলির। এতে চিকিৎসকরা দেখতে পান, জিয়াওলির মাথায় বাস করছে প্রায় সাড়ে চার ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের এক ফিতেকৃমি।
নিউরোসার্জন ইয়াং ঝিকুয়ান এবং তাঁর টিম এক দুরূহ অস্ত্রোপচার করে মাত্র দু’মিনিটেই বের করে আনেন সেই ফিতেকৃমি। তাঁরা জানান, ফিতেকৃমি মস্তিষ্কে এমন কিছু বিষাক্ত বর্জ্য ত্যাগ করে, যা সমগ্র স্নায়ুতন্ত্রকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলতে পারে। প্রসঙ্গত, ফিতেকৃমি ইতর প্রাণীর দেহে বাড়ে এবং সুযোগ পেলেই তা মানুষকে সংক্রমিত করে। বিশেষ করে, মস্তিষ্কে এরা দ্রুত পৌঁছে যায়। চিকিৎসকরা বুঝতে পারেন, ব্যাঙ কাটার সময়ে ব্যাঙের শরীর থেকে ফিতেকৃমি হাতের কেটে যাওয়া অংশ দিয়েই জিয়াওলির দেহে প্রবেশ করে। তার পরে তা তার মস্তষ্কে পৌঁছায়।
আপাতত জিয়াওলি সুস্থতার পথে। তিনি মনে করতে পারছেন, ব্যাঙটি কাটার পরে
তাঁর কাটা হাতের জায়গাটিতে ভয়াবহ চুলকানি হত। কিন্তু তিনি ব্যাপারটাকে
পাত্তা দেননি। পরে বিষয়টা যে এমন দাঁড়াবে, তা দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারেননি
তিনি।
0 comments:
Post a Comment